- শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪

| আশ্বিন ২০ ১৪৩১ -

Tokyo Bangla News || টোকিও বাংলা নিউজ

লিথুয়ানিয়ায় দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে কিশিদা ও দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি

টিবিএন ডেস্ক

প্রকাশিত: ২০:৪৬, ১২ জুলাই ২০২৩

লিথুয়ানিয়ায় দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে কিশিদা ও দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি

ছবি:কিয়োদো নিউজ

লিথুয়ানিয়ায় বৈঠকে বসেছেন প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা এবং দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি ইউন সুক ইওল।আজ শনিবার জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় জানায় লিথুয়ানিয়ার রাজধানী ভিলনিয়াসে ন্যাটোর বৈঠকের ফাঁকে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি ইউন সুক ইওলের একটি দ্বিপাক্ষিক আলোচনা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, আজ বুধবার উত্তর কোরিয়া জাপান সাগরের দিকে একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করার পর ভিলনিয়াসে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেছেন কিশিদা ও দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি।উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ৬,০০০ কিলোমিটারের বেশি উচ্চতায় ১,০০০ কিলোমিটার উড়েছে।উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র সকাল ১১:১৩ মিনিটের দিকে জাপানের হোক্কাইডো থেকে ২৫০ কিলোমিটার দূরে অবতরণ করেছে।

বৈঠকের সময় কিশিদা  ইউনকে বলেন ফুকুশিমা কেন্দ্রের পরিশোধিত পানি নিরাপদে নিষ্কাশনে আন্তর্জাতিক মানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং নিরাপদ।

বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী কিশিদা বলেন,আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা সম্প্রতি নিশ্চিত করেছে  ফুকুশিমা কেন্দ্রের পরিশোধিত পানি নিষ্কাশন মানব স্বাস্থ্য বা পরিবেশের জন্য কোন ঝুঁকি তৈরি করবে না।এছাড়া জাপানের প্রতিবেশী দেশগুলি প্রবল ভাবে স্রাবের বিরোধিতা করছে বলে জানান তিনি।

প্রায় দুই বছর স্বাধীন নিরাপত্তা পর্যালোচনার পর আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার মহাপরিচালক রাফায়েল গ্রসি গত সপ্তাহে টোকিওতে কিশিদাকে বিশ্লেষণের উপর একটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন।এই গ্রীষ্মে স্রাব শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী কিশিদা।

জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় জানায়,জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়ার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে স্বাগত জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।এছাড়া চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদার করতে চাইছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়া ন্যাটোর সদস্য নয়।ন্যাটোর শীর্ষ সম্মেলনে গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসাবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়াকে।ন্যাটোর শীর্ষ সম্মেলনে দুই দেশের সাথে ইন্দো-প্যাসিফিকের নিরাপত্তা বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে বলে জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়।  

আর সি